Advirtisement

একটি পারিবারিক ইনসেস্ট গল্প। ১ম পর্ব - বাংলা চটি গল্প

পারিবারিক ইনসেস্ট গল্প

 

কেমন আছেন সবাই।আশাকরি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।আমার নাম ঈশান আহমেদ।আমার বর্তমান বয়স এখন ২২ বছর।আমি আজ আপনাদের সাথে যে গল্পটা শেয়ার করতে যাচ্ছি সেটা আমার জীবন থেকে নেওয়া একটা গল্প।আমি প্রথম কোন চটি গল্প লিখছি তাই কোন ভুল হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

গল্পটা আমার সৎ বোন আর মাকে নিয়ে।আমরা চট্টগ্রামের হালি শহরে থাকি।আমার বয়স যখন ১২ তখন আমার মা স্টোক করে মারা যান।আমার মা মারা যাওয়ার ৫ দিনের মাথায় বাবা একজন মহিলা এবং ৭ বছরের এক মেয়েকে নিয়ে আমাদের বাড়িতে আসেন।পরে আমি আমার মামার কাছ থেকে জানতে পারি আমার বাবা দুই বছর আগেই এক কম বয়সি হিন্দু বিধবা মহিলাকে বিয়ে করেন।

মহিলার বয়স ছিলো তখন ২৫ বছর।আমি প্রাই সময় দেখতাম বাবা আর মায়ের মধ্যে অনেক ঝগড়া ঝামেলা হতো কিন্তু তখন আমি বুঝতে পারতাম না সমস্যা কি নিয়ে হতো কিন্তু আজ বুঝতে পারলাম বিষয়টা।তো আমি বাবাকেই আমার মায়ের মৃত্যুর জন দায়ী মনে করতাম এর পর থেকে আমি বাবার সাথে কথা বলা একদমি কমিয়ে দি।আমি আমার মামার কাছে থাকতে শুরু করি।

কিন্তু তখনো বাবা আমাকে নিতে আসতেন এমন কি আমার সৎ মাও আমাকে বাড়ি নিয়ে যেতে চাইতেন কিন্তু আমি তাদের সাথে কোন কথা বলতাম না।তো একদিন বাবা খুব অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তখন আমার বয়স ২০।আমি তখন কলেজে পড়ি।তো বাবা আমার হাত ধরে কান্নাকাটি করেন এবং আমার কাছে সব কিছুর জন্য ক্ষমা চান।যতই হোক তিনি আমার বাবা তাই আমি ওনার ছেলে হয়ে কিকরে ওনাকে আর কষ্ট দিতে পারি।

তাই উনি আমাকে বলেন আজ থেকে যেন আমি ওনার ব্যবসা সামলাই এবং আমি যেন আমার সৎ মা এবং বোনের সাথে থাকি।আমিও তাতে রাজি হলাম।কিন্তু এর কিছুদিনের মধ্যে বাবাও মারা যান।এবং ব্যবসার সকল ভাড় এসে পড়লো আমার উপর।আমি আস্তে আস্তে ব্যবসাটা বুঝে নিয়ে ভালো ভাবে আমার বাবার ব্যবসাটা পরিচালনা করতে লাগলাম।এর মধ্যে আমার সাথে আমার সৎ বোন আর মায়ের সাথে আমার সম্পর্ক ভালো হতে লাগলো।

এইবার আসি মূল ঘটনায়।আমার সৎ বোন ঈশিতা যার বয়স এখন ১৫ বছর সে খুব কম সময়ে আমার সাথে অনেক বেশি ফ্রী হয়ে যায়।সে আমাকে তার স্কুলে দিয়ে আসতে বলতো আবার নিয়ে আসতে বলতো।আমার সাথে ঘুরতে যেতে জিদ করতো।অনেক আবদার করতো যা একটা ছোট বোন তার বড় ভাইকে করে।

আর আমার সৎ মায়ের সাথেও আমার সম্পর্ক ও বেশ ভালো হতে লাগলো।কিন্তু আমি তাদের মনে মনে এখনো ক্ষমা করিনি তাই আমি মনে মনে তাদের দুই মা মেয়েকে শিক্ষা দেওয়ার কথা চিন্তা করতে লাগলাম।কিন্তু সেটা একটা কারনে সম্ভব হচ্ছিলো না।আমার সৎ মা তিনি এখনো হিন্দু ধর্ম পালন করতেন।তো প্রতিদিন সকালে তিনি গোসল করে শুধু একটা শাড়ী পড়ে পুজো দিতেন।কোন ব্লাউজ পরতেন না।আমারো খুব তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস তিনি জানতেন।তাই তিনি পুজো দেওয়ার আগে আমাকে চা করে দিতেন।তিনি যখন শুধু শাড়ী পড়ে আমার সামনে আসতেন আমি ওনার ৩৮ সাইজের বিশাল দুধ দেখতে পেতাম।পানিতে ভিজে শাড়ীর সাথে লেপটে থাকা বিশাল ৩৮ সাইজের দুধ।আমি আগেই নারী শরীরের স্বাদ পেয়েছি কিন্তু আমি এখনো ৩৪ বয়সী কোন নারী শরীরের স্বাদ এই প্রথম পেতে লাগলাম।ওনার শরীর থেকে আসা মিষ্টি গ্রাহ্ন আমাকে পাগল করে দিতে লাগলো।

তিনি যখন পুজো করতেন তখন আমি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ওনার খোলা পিঠ দেখতাম যা আমাকে ওনাকে নিয়ে নোংরা চিন্তা করতে বাদ্য করতো।তো এর মধ্যে আমার ভিষণ ভাবে অসুখ বেধে বসলো।আমার এই অসুস্থতার মধ্যে আমার সৎ মা ওনার সবটুকু দিয়ে আমাকে সেবা দিতে লাগলেন।এমনি এক ভোর সকালে উনি পুজো শেষে আমার কাছে এলেন।এবং আমার মাথার পাশে বসে আমার কপালে হাত বুলিয়ে দিতে লাগলেন।আমার ওনার ঠান্ডা এবং নরম হাতের স্পর্শে ঘুম ভেঙ্গে গেলো।আমি আমার সৎ মাকে বললাম,,আমি খুব কম বয়সে আমার মাকে হারিয়েছি,,আমার খুব ইচ্ছে করে মায়ের বুকে মাথা রেখে একটু আদর খেতে একটু ঘুমাতে।আপনি কি আমাকে একটু এইভাবে আদর করবেন,,,,মা!!

সৎ মা- হে বাবা আজ তুমি প্রথম বার আমাকে মা বলেছো।আমি মা হয়ে কিকরে আমার ছেলের কথা রাখবো না।আমি ভগবানের কাছে আমার ছেলের সুস্থতা চেয়ে পুজো দিয়েছি।এই বলে আমার সৎ মা আমার পাশে শুয়ে পড়লেন এবং তিনি আমাকে তার ব্লাউজ বিহিন বুকে আমার মুখটা রাখলেন আর ওনার এক হাত দিয়ে আমার মাথায় হাত বুলাতে লাগলেন।ওনার বুকে মাথা রাখতেই ওনার শরীরের সেই গ্রাহ্ন আমাকে আবারো ওনার প্রেমে ফেলে দিলো।ওনার শক্ত হওয়া দুধের বোটা আমার মুখের সাথে লাগছিলো আমার নাকের সাথে লাগছিলো।

আমার ঘারে সৎ মায়ের গরম নিশ্বাস এসে পড়ছিলো।আমার সৎ মা বল্লেন তোমার বাবা তোমার কথা ভেবে আর কোন সন্তান নেন নি।আমার ইচ্ছে ছিলো একটা ছেলে সন্তানের কিন্তু তোমার মা মারা যাওয়ার পর তোমার বাবাও ভিষণ ভাবে অসুস্থ হয়ে যান ওনার শারীরিক শক্তিও কমে যাচ্ছিলো ধিরে ধিরে তাই আমার ছেলে সন্তানের মা হওয়ার সপ্নটা সপ্নই থেকে গেলো।

তিনি বল্লেন বাবা তুমি কি আমার ছেলে হয়ে আমার সেই সপ্নটা পুরোন করবে।আমি সৎ মাকে বল্লাম হ্যাঁ মা করবো।এটাই বলতেই উনি আমাকে ওনার বুকের সাথে আরো শক্ত করে জরিয়ে ধরলেন।আমার মুখটা ওনার দুই দুধের খেজের মধ্যে আটকে গেলো।আমিও ওনাকে ঝরিয়ে দরে আবার ঘুমিয়ে পড়লাম।সকাল ১০টায় আমার ছোট বোন ঈশিতার আওয়াজে ঘুম ভাঙ্গলো দেখলাম সে একটা পাতলা ফ্রগ পড়া এবং ছোট এজটা শর্ট পড়া।ফ্রগ দিয়ে আমার ছোট বোনের মাঝারি বেলের মত দুধ গুলো বুঝা যাচ্ছিলো।

ঈশিতা মাত্র গোসল করে এসেছে বুঝতে পারছিলাম।ঈশিতা এসে বললো দাদা জলদি উঠ,উঠে গোসল করে নাস্তা করে নে তারপর আমরা দুজনে গেইম খেলবো।তোর সাথে একসাথে বসে জন্য নাস্তা করবো বলে আমি এখনো নাস্তা করিনি এই বলে ঈশিতা ওর বুকের সাথে আমার হাত জরিয়ে ধরলো।ঈশিতা কচি দুধের সাথে আমার হাত লাগতেই আমার শরীরটা নেড়ে উঠলো হালকা করে।

আমি ঈশিতাকে বললাম,,আমাকে আরেকটু সময় দে বোন আমি গোসল করে আসছি।তো আমি গোসল করে যখন আমি শুধু একটা টাউজার পড়ে খালি শরীরে খাবার টেবিলে আসলাম তখন ঈশিতা একটা সিটি মেরে বললো আরে আমার দাদা এতোটা হট আমার স্কুলের সব বান্ধবীদের bf থেকেও।আমি স্কুলে গিয়ে বলবো আমার দাদা তোমাদের bfথেকেও অনেক বেশি হট।

মা-দেখছো মেয়ে কি বলে!নিজের ভাইকে নিয়ে এইসব কেও বলে নাকি।
বোন-আমিতো বলি।

তো আনার হটাৎ করে মায়ের দিকে চোখ পড়লো।মা আজকে একটা মেক্সি পড়েছে।পাতলা একটা মেক্সি যার মধ্যে দিয়ে মায়ের ব্রা বুঝা যাচ্ছিলো।এবং মেক্সিটা গলা মোটা হওয়ার মায়ের দুধের গভীর খাজ দেখা যাচ্ছিলো।

যাই হোক আমরা তিন জনে নাস্তা করলাম।নাস্তা করার পর আমি ঈশিতাকে রুমে গেলাম তাকে বলতে আজ আমি ওকে আবার আগের মত স্কুল পৌঁছে দিবো।আমি ঈশিতার রুমের দরজার সামনে দাড়িয়ে সেটা বলতে যাবো তখনি ঈশিতা ভাইয়া বলে ডাক দিলো তো আমি আর কোন কিছু বলে ভিতরে ডুকে পড়তেই দেখি ঈশিতা তার স্কুলে পেন্ট এবং স্কার্ট পড়েছে কিন্তু শার্ট পড়েনি।

আমি ঈশিতার থেকে চোখ ফিরিয়ে নিলাম।ঈশিতা বললো আরে ভাইয়া তুমিতো আমার ভাই।ভাইয়েরা নিজের বোনকে এইভাবে দেখতেই পারে আর তাছাড়া আজতো আমিও তোমাকে দেখেছি কাপড় ছাড়া।আমি বললাম,,কিন্তু আমিতো ছেলে আর তুই মেয়ে।ঈশিতা-ভাই বোনের মাঝে আবার কিসের মেয়ে ছেলে।আর ঈশিতা মন খারাপ করে বল্লো আমিতো ছেলেই।

স্কুলের মেয়েরা আমাকে ছেলে বলে খেপায় আমার দুধ ছোট বলে।আমি আসলেই খেয়াল করলাম বয়সের তুলনায় ঈশিতার দুধ ছোট।আমি বোন কে বল্লাম তোর বুক কোথায় ছোট।ওরা এমনিতে বলেছে।ঈশিতা বলে না ভাইয়া আমার দুধ আসলেই ছোট অনেক ছোট।ওই স্কুলের মেয়েরাতো ওদের bf দিয়ে ওদের দুধ টিপিয়ে নেয় কিন্তু আমাকে তো কেও পছন্দ ও করে না।আমি নাকি বোরিং।আর আমি ওদের মত না যে প্রেম করে কোন ছেলেকে দিয়ে দুধ টিপিয়ে নিবো।এই বলে ঈশিতা চোখ মুছলো।আমি দেখলাম ঈশিতার চোখ লাল হয়ে আছে।ঈশিতা বললো ভাইয়া আজ আমার স্কুলে যেতে মন চাইছে না।তুই কি আমাকে কোথাও ঘুড়াতে নিয়ে যাবি।আমি আর ঈশিতাকে না করতে পারলাম না।

আমি-হু চল আজ আমরা সমুদ্র দেখতে যাবো।ঈশিতা আমাকে জরিয়ে ধরে আমার গালে একটা চুমু দিলো।ঈশিতা তখনো খালি শরীরে ছিলো।ওর খালি বুক আমার বুকের সাথে পিষ্ট হলো।আমি ঈশিতাকে বল্লাম তাহলে জলদি তৈরি হয়ে নে আমি মাকে বলছি আর বাইকটা বের করছি।ঈশিতা-ঠিক আছে ভাইয়া আমি তোর জন একটা স্পেশাল জামা পড়ছি।আজ ঈশিতা সুন্দর একটা লাল রং এর ড্রেস পড়েছে।ওকে মানিয়েছে সেই ড্রেসটাতে।তো আজ আমি আর ঈশিতা সারাদিন অনেজ জায়গায় ঘুরলাম খেলাম অনেক মজা করলাম।কিন্তু আমি একটা জিনিস খেয়াল করলাম ঈশিতা আমার সাথে এমন ভাবে ব্যবহার করছিলো মনে হচ্ছিলো আমি তার ভাই নই বরং তার boyfriend।আজ সারাদিন ঈশিতা অনেকবার আমাকে চুমু খেয়েছে।বুঝতে পারছিলাম ঈশিতা আজ খুবি খুশি হয়েছে।আমি বুঝতে পারছিলাম ঈশিতা কি চাইছে এবং আমার আর ঈশিতার সম্পর্ক কোন দিকে মোড় নিচ্ছে।

আজকের পর্বে এইটুকুই।গল্পের প্রথম পর্বটা কেমন লাগলো জানাবেন।ভালো খারাপ দুটোই।

Post a Comment

2 Comments

  1. This comment has been removed by a blog administrator.

    ReplyDelete
    Replies
    1. This comment has been removed by a blog administrator.

      Delete